Habitat for Humanity Bangladesh

বাসস্থান নির্মাণের মাধ্যমে সামর্থ্য, স্থিতিশীলতা ও স্বনির্ভরতা গড়ি।

বসবাসের জন্য প্রত্যেকেরই একটি মানসম্মত আবাস্থল প্রয়োজন-এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে ১৯৭৬ সালে তৃণমূল পর্যায়ে হ্যাবিট্যাট ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল আতœপ্রকাশ করে। এর পর থেকে সংস্থাটি নেতৃস্থানীয় একটি বৈশ্বিক অলাভজনক আবাসন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশে এর কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। হ্যাবিট্যাট ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনালের একটি শাখা হিসেবে ১৯৯৯ সালে হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশে এদেশে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশের ৬টি জেলা তথা, ঢাকা, বরিশাল, ময়মনসিংহ, জামালপুর, সাথক্ষীরা এবং কুড়িগ্রাম জেলায় এর কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ পর্যন্ত হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ ১৮০০০ এর অধিক পরিবারকে আবাসন, পানি ও পয়ঃনিস্কাশন এবং মানসম্মত আবাসস্থল স¤পর্কীত সেবা প্রদানের মাধ্যমে তাদের অবস্থার উন্নয়ন সাধন করেছে। অবকাঠামো নির্মাণের পাশাপাশি এটি ৯০,০০০ এর বেশি মানুষকে যথাযথ নির্মাণ কৌশল, নিরাপদ পানি এবং উন্নত পয়ঃনিস্কাশন, দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন এবং ব্যবস্থাপনা স¤পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে। আর্থিক সহায়তা, স্বেচ্ছাসেবা, সচেতনতা বৃদ্ধি কিংবা মানসম্মত আবাসন ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার পক্ষে বলিষ্ঠ মতামত প্রদানের মাধ্যোমে যে কেউ পরিবারগুলোর সামর্থ, স্থিতিশীলতা এবং স্বনির্ভরতা অর্জনে সহায়তা করতে পারেন। বাসস্থান নির্মাণের মাধ্যমে আমরা পরিবারগুলোর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করি। হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশের মূলত নিচে বর্ণিত বিষয়সমূহকে সামনে রেখে এর কার্যক্রম পরিচালনা করে।
বাংলাদেশে আবাসন সুবিধার প্রয়োজনীয়তা
বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম জনবহুল দেশ এবং এখানে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১২০০ মানুষ বসবাস করে। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুসারে এদেশের ১৮ কোটি জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ দরিদ্রসীমার নিচে বাস করে। ঢাকা শহরে প্রায় ২০ লাখের বেশি মানুষ বস্তিতে কিংবা ভগ্ন আবাসন ব্যবস্থায় বসবাস করে। গ্রামাঞ্চলে কাজের অভাব এবং উপক’লীয় অঞ্চলে জলবায়ূ পরিবর্তন জনিত কারণে শহরগুলোতে ব্যাপক হারে মানুষের আগমন ঘটে। বেশির ভাগ মানুষ অর্থনৈতিক কারণে শহরে পাড়ি জমালেও ক্রমাগত বন্য, নদী ভাঙ্গন সহ নানাবিধ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণের অনেক মানুষ শহরমুখী হয়।
বাংলাদেশের আবাসন সমস্যা সমাধানে হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশের কার্যক্রম
হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ দরিদ্রতা বিমোচনের একটি উপায় হিসেবে অংশীদারী প্রতিষ্ঠান এবং স্বেচ্ছাসেবীদের সাথে নিয়ে আবাসন সমস্যা নিরসনে কাজ করে। নিরাপদ পানি এবং উন্নত পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থার নিশ্চয়তা এবং স্বাস্থ্যবিধির ব্যবহার পরিবারগুলোর আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শিশুদের স্কুলের উপস্থিতি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ নানাবিধ কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বল্প আয়ের পরিবারসমূহের আবাসন সমস্যা সমাধানের প্রয়াস চালায়। হ্যাবিট্যাট স্বীকার করে যে প্রতিটি পরিবারই আকার, প্রয়োজন এবং পরিস্থিতি বিচারে আলাদা। আর তাই হ্যাবিট্যাট বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বৈচিত্রময় পদক্ষেপ গ্রহণ করে। সুবিধাভোগী পরিবারগুলো নিজেরাও বাড়ি নির্মাণের সময় কাজ করার মাধ্যমে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে। হ্যাবিট্যাট বর্তমানে অংশীদারী প্রতিষ্ঠান এবং সরাসরি উভয় উপায়েই এর কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং বিনামূল্যে ঘর নির্মাণ এবং আবাসন সংক্রান্ত কারিগরি সহায়তা প্রদান করে।
আবাসন সমস্যার সমাধানঃ
হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ স্বল্প আয়ের পরিবারগুলোর জন্য স্বল্প মূল্যে ঘর তৈরী করে দেয়। পরিবারগুলোকে প্রাথমিকভাবে এক কক্ষ, এক বারান্দা এবং একটি টয়লেট সহ ঘর তৈরী করে দেয়া হয়। প্রাথমিকভাবে এই ঘর তৈরী হয়ে গেলে পরিবারগুলো পরবর্তীতে নিজেদের মত করে আরও একটি কক্ষ এবং বারান্দা নির্মাণ করতে পারে।
এছাড়াও হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ ভক্সগুর অবকাঠামো সমৃদ্ধ বাড়িগুলোকে সংস্কার করে এর অবস্থার উন্নয়ন সাধন করে থাকে যেন পরিবারগুলোর বসবাসের অবস্থার উন্নতি হয়। আমরা বাড়ি নির্মাণ স¤পর্কীত বিভিন্ন ক্ষেত্রে কারিগরি সহায়তা প্রদান করি। বাড়ি সংস্কারের মাধ্যমে হ্যাবিট্যাট সেসব পরিবারকে সহায়তা করে থাকে যাদের ইতোমধ্যেই একটি ঘর আছে কিন্তু তা সংস্কার করা প্রয়োজন।
বাড়ি নির্মাণের পাশাপাশি হ্যাবিট্যাট নির্মাণ কৌশল সংক্রান্ত কারিগরি সহায়তাও প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে বসবাসরত অধিকাংশ মানুষেরই নিরাপদ এবং যথাযত নির্মাণ কৌশল স¤পর্কে সাম্যক ধারণা এবং জ্ঞান নেই। বিভিন্ন ধরণের উপকরণের সমন্বয়ে হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ বেশ কিছু স¤পূরক নির্দেশনা এবং প্রশিক্ষণ উপকরণ প্রস্তুত করেছে। এর মধ্যে রয়েছে কিভাবে পানি এবং পয়ঃনিস্কাশন অবকাঠামো যেমন বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের প্রযুক্তি নির্মাণ, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরামর্শ, শ্রম এবং সময়ের যথাযথ ব্যবস্থাপনা এবং অপচয় রোধ এবং নির্মাণ কাজের মানোন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ। হ্যাবিট্যাট গ্রামাঞ্চলের নির্মাণ শ্রমিক, স্থানীয় জনগোষ্ঠি এবং সমাজের নেতৃবৃন্দ যারা সঠিক সময়ে এবং যথাযথভাবে নিজেদের বাড়ি নির্মাণ স¤পর্কীত সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চায় তাদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান করে।
পানি এবং পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়নঃ
পানি এবং পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ কমিউনিটিতে স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট, দুর্যোগ প্রবন অঞ্চলে দুর্যোগ সহনশীল টয়লেট, এবং টয়লেটের সাথে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং পানি সংরক্ষণাগার, নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা কমিউনিটি টয়লেট নির্মাণ, গৃহস্থালী পানি শোধনের ব্যবস্থা স্থাপন, টিউবওয়েল স্থাপন, পানির মান পরিক্ষা, পুকুর পরিষ্কার সহ নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করে। এছাড়াও নানাবিধ সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ, নির্মাণ কার্যক্রমে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান, পানি ও পয়ঃনিস্কাশন সহায়ক এবং সচেতনতামূলক বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করে। এছাড়াও পানি ও পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থার অবস্থা নিরূপন এবং উন্নয়ন সাধনের জন্য হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ বিভিন্ন সময়ে একাধিক গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।
দুর্যোগে সাড়া প্রদান এবং ঝুঁকি প্রশমনঃ
হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ স্থানীয় জনগোষ্ঠী এবং সরকারের সাথে অংশীদারের ভিত্তিতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ জনগোষ্ঠীকে স্থায়ী কিংবা স্থানান্তরযোগ্য আবাসস্থল নির্মাণে অগ্রণী ভ’মিকা পালন করে। হ্যাবিট্যাট দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প বাস্তবায়নে কৌশলগত এবং প্রকল্প ব্যবস্থাপনা স¤পর্কীত সহায়তা প্রদান করে থাকে। হ্যাবিট্যাট ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর মধ্যে স¤পূর্ণ বিনা মূল্যে নতুন ঘর কিংবা আশ্রয়ের উপকরণ বিতরণ করে। তদুপরি, হ্যাবিট্যাট সুবিধাভোগীদের নতুন আবাসস্থল নির্মাণে পুরনো কিংবা ক্ষতিগ্রস্থ ঘরের উপকরণ ব্যবহার এবং স্বেচ্ছাসেবা কার্যক্রমে তাদের অংশগ্রহণ উৎসাহিত করে। ২০০৭ সাল থেকে মূলত হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ তার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
নগর উন্নয়ন কার্যক্রমঃ
হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ ২০১২ সাল থেকে নগর উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন শুরু করে। ঢাকার তালাব ক্যা¤প, বেগুনটিলা এবং টেকেরবাড়ি বস্তিতে কাজ শুরুর মাধ্যমে হ্যাবিট্যাটের নগর উন্নয়ন কার্যক্রমের সূচনা হয়। পরবর্তীতে অস্ট্রেলীয় সরকার, জে টি আই এফ সহ অন্যান্য অনেক দাতাদের সহায়তায় হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ ঢাকা, খুলনা ময়মনসিংহ এবং জামালপুরে একাধিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে এবং এখনও চলমান আছে। নগর উন্নয়ন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে হ্যাবিট্যাট বস্তি এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়ন যথা ফুটপাত ও ড্রেন নির্মাণ, স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট, গোসলখানা এবং পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণ করে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও সচেতনতামূলক উপকরণ এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে হ্যাবিট্যাট সমমনা বিভিন্ন দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে নিতিমালা প্রণয়ন, পরিবর্তণ এবং বাস্তবায়নে বিশেষ ভ’মিকা পালন করে।
স্বেচ্ছাসেবা কার্যক্রমঃ
হ্যাবিট্যাট ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল স্বেচ্চাসেবা কার্যক্রম পরিচালনায় বিশ্বব্যাপি এক পরিচিত নাম। অন্যান্য দেশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশও এর ব্যাতিক্রম নয়। হ্যাবিট্যাট বাংলাদেশ দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে এর কাজের সাথে স¤পৃক্ত হতে আহŸান জানায় এবং নানাবিধা কার্যক্রমের সাথে তরুণদের স¤পৃক্ত করার মাধ্যমে তাদের নেতৃত্ব এবং প্রতিভার বিকাশে বিশেষ ভ’মিকা পালন করে। হ্যাবিট্যাটের নির্মাণ কার্যক্রমে যেকোন প্রাপ্তবয়স্ক তরুণ-তরুণী স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করতে পারে। এছাড়াও তারা আবাসন সমস্যার সমাধান, দুর্যোগ প্রস্তুতি এবং ঝুঁকি প্রশমন, তহবিল সংগ্রহ সহ নানাবিধ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে হ্যাবিট্যাটের কাজের সাথে নিজেদের স¤পৃক্ত করতে পারে।
এছাড়াও প্রতি বছরের ডিসেম্বরের ৫ তারিখ অর্থাৎ আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবা দিবসে হ্যাবিট্যাট ফর হিউম্যানিটির এশিয়া-প্যাসিফিক কার্যালয়ের তত্বাবধানে এই অঞ্চলের ১৭ টি দেশে হ্যাবিট্যাট ইয়াং লিডার্স বিল্ড নামে একটি ক্যা¤েপইন আয়োজন করা হয় যা এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সবচেয়ে বড় যুব আন্দোলন হিসেবে স্বীকৃত। এই কার্যক্রমের মাধ্যমে হ্যাবিট্যাট আবাসন বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি, তহবিল সংগ্রহ, এবং আবাসন সমস্যা সমাধানের উপায় খুঁজে বের করা সহ নানাবিধ কার্যক্রমে এই অঞ্চলের তরুণদের স¤পৃক্ত করে। হ্যাবিট্যাট ইয়াং লিডার্স বিল্ড কার্যক্রম ২০১৯ সালে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে ২.৫ মিলিয়ন মানুষকে এই কার্যক্রমের সাথে স¤পৃক্ত করেছে। বিগত সাত বছরে এই কার্যক্রমে হ্যাবিট্যাট ১৫.১ মিলিয়ন মানুষকে স¤পৃক্ত করেছে এবং ৮.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেছে যার মাধ্যমে ৩০,০০০ এর বেশি পরিবারের শক্তি, সামর্থ্য এবং স্থিতিশীলতা নির্মাণে অবদান রেখেছে।

হাউজিং এবং স্যানিটেশন কার্যক্রম
হার্ডওয়্যার সর্ম্পকিত কার্যক্রম – সরাসরি নির্মাণ সহায়তাঃ
গৃহ নির্মাণ,গৃহ সংস্কার, ইমারজেন্সি সেল্টার কিটস্্ (ই.এস.কে.) বিতরণ ,পরিবার ভিত্তিক স্যানিটারী ল্যাট্রিন নির্মাণ,পরিবার ভিত্তিক নিরাপদ পানির উৎস স্থাপন (ওয়াটার ফিল্টার) ,পরিবার ভিত্তিক নিরাপদ পানির উৎস স্থাপন (রেইন ওয়াটার হার্ভেসটিং) ,কমিউনিটি/স্কুল লেট্রিন নির্মাণ, কমিউনিটি ভিত্তিক নিরাপদ পানির উৎস স্থাপন (টিউবওয়েল-গভির), ওয়াক ওয়ে/ফুটপাত নির্মান নির্মাণ/সংস্কার কমিউনিটি বাথহাউজ নির্মাণ/সংস্কার ইত্যাদি)
সফ্টওয়্যার সর্ম্পকিত কার্যক্রম ;
ওয়াশ/স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধী প্রশিক্ষণ, উপযুক্ত নির্মান প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ (এ.সি.টি.),দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ,বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ,জেন্ডার বিষয়ক প্রশিক্ষণ,দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিকদের কারিগরি প্রশিক্ষণ ও টুলস্ সরবরাহ (অন জব ট্রেনিং),পাবলিক ইভেন্টস ফর এ্যাওয়ারনেস রেইজিং (র‌্যালী/ক্লিলিনিং ইভেন্স্্/ফায়ার ডিল/মগড্রিল/ফোক সং/বিবিধ দিবশ উদযাপন/বিল্ড ইভেন্টস/সেলিব্রেশন ইভেন্টস /ওয়াশ ফেয়ার আয়োজন ইত্যাদি)

হ্যাবিট্যাট হাউজিং প্রজেক্ট # ০৯

১. জন এ আর্মষ্ট্রং, প্রধান নির্বাহী
২. মোঃ মজিবুর রহমান, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা প্রধান
৩. নেলসন সজল হালদার, আর্থিক ব্যবস্থাপনা প্রধান

জন এ আর্মষ্ট্রং, প্রধান নির্বাহী

হ্যাবিট্যাট ময়মনসিংহ কার্যালয়
১৩/ক/১ পুলিস লাইন (দ্বিতীয় তলা)
জেল রোড, কাসোর, ময়মনসিংহ

মলয় ষ্টিফেন ¤্রং, প্রকল্প সমন্বয়কারী
০২ ৮৮৩২৯৪৫

02 8832945

info@habitatbangladesh.org

www.habitatbangladesh.org


বাড়ি ১২ (৪র্থ তলা), সড়ক ১৬/এ, গুলসান ১, ঢাকা ১২১২