World Concern Bangladesh

শিশু সুরক্ষা, শিক্ষা,খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, সামাজিক উন্নয়ন,পুষ্টি, সুরক্ষা, আশ্রয়,পানি পয়প্রনালী ও স্বাস্থ্য

ওয়ার্ল্ড কনসার্ন একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারী সংস্থা যা ওয়াশিংটনের সিয়াটলে অবস্থিত । দরিদ্রদের আর্থ-সামাজিক দারিদ্র্য হ্রাস করতে এবং তাদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বর্তমানে বিশ্বের ৩০ টি দেশে কাজকরছে। ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশ ১৯৯১ সাল থেকে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অবস্থিত এশিয়া এরিয়া অফিসের অধীনে একটি বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসাবে তার কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তবে ১৯৭১  সালে তহবিল ও কর্মী সরবরাহের মাধ্যমে যুদ্ধ পরবর্তী পরিস্থিতিতে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের কাজে অংশ নিয়েছিল কয়েকটি এনজিওর মাধ্যমে। ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনৈতিক, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস, ত্রাণ ও পুনর্বাসন, প্রতিবন্ধীউন্নয়ন ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে ২৯ বছর ধরে কাজ করে আসছে।

আইনি অবস্থা:

ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশে এনজিও ব্র্যুরো নিবন্ধনের আওতায় বাংলাদেশ পরিচালনা করছে।

এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, নং ৫৬১, প্রতিষ্টাকাল-নভেম্বর ১৯৯১।

মাইক্রো ক্রেডিট নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ (এমআরএ) সনদ নং। ০০০৩৬-০৩৯৭৮-০০৩৮৬২০০৯ সালে।

এলাকা কভারেজ:

বর্তমানে ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশ ১৭ টি জেলার ৩৭  টি উপ-জেলায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ত্রাণ ও পুনর্বাসন, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে আটটি প্রকল্প / কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।

লক্ষ্যযুক্ত জনগোষ্টিঃ

মহিলা, শিশু এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, শরণার্থী / বাস্তুচ্যুত লোকদের পক্ষে ক্ষতিগ্রস্থদরিদ্র, ভূমিহীন, দিনমজুর এবং প্রান্তিক কৃষক।

ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশে ভিশনঃ

বাংলাদেশের সুবিধা বঞ্চিত জনগণ স্বাবলম্বী হবে, শোষণমুক্ত হবে এবং সামগ্রিক উন্নয়নের মাধ্যমে তাদের মর্যাদায় ফিরিয়ে পাবে।

মিশন:

আমরা জনগণের সাথে দুর্যোগ ত্রাণ ও ঝুঁকি হ্রাস, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সাংস্কৃতিক ভাবে সম্মানজনক উপায়ে অংশীদারত্বির মাধ্যমে  যাতে করে  অবহেলিত ও বঞ্চিতরা  জীবনের পূর্নতা পায়।

 সংস্থার মানসমূহ:

 সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা নির্ভরশীলতা

 ইন্টিগ্রিটি

 সেবা

 পেশাদারিত্ব

মানব সম্পদ:

ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশ ৩৫৪ জন পূর্ণ সময়ের কর্মীদের সাথে লিঙ্গ ভারসাম্যপূর্ণ পরিবেশের পরিবেশ বজায় রেখেকাজ করছে। এ ছাড়া ২৬৫ জনেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশের বিভিন্ন কার্যক্রমে জড়িত রয়েছেন।

শ্রবণপ্রতিবন্ধী কর্মসূচি:

জানা গেছে যে বাংলাদেশে ১৬০ মিলিয়ন মানুষ  রয়েছেন এবং এর মধ্যে ১০% মানুষ প্রতিবন্ধী এবং এই প্রতিবন্ধীদের মধ্যে প্রায় ২০% শ্রবণ প্রতিবন্ধী রয়েছেন। শ্রবণ প্রতিবন্ধকতার সমস্যা সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষ সচেতন নয়। বাংলাদেশে শ্রবণ প্রতিবন্ধকতার তিনটি কারণকে বিশেষ কারণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এগুলি হ’ল অপুষ্টি, নিকটাত্মীয়দের মধ্যে বিবাহ এবং উচ্চ জ্বর সহ কিছু রোগ। এগুলি সাধারণ এবং সমাজের কিছু সক্রিয় প্রচেষ্টায় এড়ানো যায়। তবে উল্লিখিত কারণগুলির বিষয়ে সচেতনতার অভাবে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি এবং ফলে শ্রবণ প্রতিবন্ধী মানুষের সংখ্যা এখনও যথেষ্ট বৃদ্ধি পাচ্ছে।

শ্রবণপ্রতিবন্ধী কর্মসূচির লক্ষ্য:

শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষামূলক ও ক্লিনিকাল সুবিধা প্রদান এবং সমাজের গৃহীত ও উত্পাদনশীল সদস্য হওয়ার সুযোগ।

উদ্দেশ্য:

শিক্ষার্থীরা তাদের স্পীচ উন্নয়নে একটি নির্দিষ্ট স্তরে বিকাশ করে তারা স্থানীয় মূলধারার বিদ্যালয়ে একীভূত হবে।

কমিউনিটি এনগেজমেন্ট প্রোগ্রাম ফর সাসটেনাবেল এডকেশন (সেপসি)

লক্ষ্যঃ

প্রকল্পটির সামগ্রিক লক্ষ্য হচ্ছে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মানসিক, শারীরিক ও নৈতিক বিকাশের প্রতি বিশেষ জোর দিয়ে টেকসই শিক্ষামূলক কর্মসূচী গড়ে তোলা। গড়ে তুলতে সক্রিয় অংশ গ্রহণের জন্য কমিউনিটি সম্পৃক্ত করা যাতে তারা দেশের যোগ্য নাগরিক হতে পারে।

দেশের পল্লী ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে এবং ঢাকা শহরের বস্তি অঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের দু’দিক দিয়ে আলোকিত করার লক্ষ্যে নতুন মাত্রা যুক্ত করে:

আনুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম (প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি) এবং

মূলত ঢাকা শহর ও গ্রামীণ অঞ্চলে বস্তিতে প্রাক-স্কুল।

চিলড্রেনস্ ইমপাওয়ামেন্ট ফর প্রোটেকশন পার্টিসিপেশন এন্ড ডেভোলেপমেন্ট (সিইপিপিডি)

প্রকল্পটির সামগ্রিক লক্ষ্য “আর্থ-সামাজিক রূপান্তরকরণের জন্য স্ব-সহায়তা কমিউনিটির সক্ষমতা জোরদার করে তাদের অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য শিশুদের ক্ষমতায়ন করা” “

ফেমিলি ডেভোলেপমেন্ট ফর চিলড্রেন উইথ স্কালারসিপ প্রোগ্রাম (এফডিসিএস)

প্রোগ্রামের উদ্দেশ্যঃ

আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে আনুষ্ঠানিক লেখা পড়া থেকে বঞ্চিত দরিদ্র ও নিরক্ষর পরিবারের শিশুদের শিক্ষিত করতে আর্থিক সহযোগিতা করা এফডিসিএস প্রোগ্রাম এর উদ্দেশ্য।

ব্রেকিংবেরিয়ার ফর চিলড্রেন (বিবিসি)

শিশুদের জন্য, দেশ, নাগরিক সমাজ এবং দায়িত্বশীলরা শিশুদের অধিকার প্রচার করবে এবং শিশু সুরক্ষিত পরিবেশকে উত্সাহিত করে শিশু সুরক্ষা এবং অংশগ্রহণ বাড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

ইন্ট্রিগ্রেডেড ডেভোলেপমেন্ট প্রোগ্রাম (আইডিপি)

প্রকল্পের লক্ষ্য |

দরিদ্র জনগণের শারীরিক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক উন্নতি এবং তাদের নিজস্ব উত্স বৃদ্ধির জন্য ক্ষমতায়ন করা।

ডিসাসটার রিস্ক রিডাকশন অলটারনেটিভ লাইভলিহুড এপরোচ (ডিআরআরএআরএলএ)

উদ্দেশ্যঃ

বিকল্প জীবিকা নির্বাহের  মাধ্যমে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস যা পটুয়াখালী জেলার অন্তর্গত কোলাপাড়া উপজেলা ছয়টি ইউনিয়নে বিপর্যয় মোকাবেলা জনগোষ্ঠীর সক্ষমতা বৃদ্ধি করন।

মাইকোক্রেডিট প্রোগ্রাম উদ্দেশ্য

আয় বৃদ্ধি এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের বিকাশের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দরিদ্র সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করা।

শিক্ষা,স্বাস্থ্য, ক্ষুদ্রঋন, শিশুসুরক্ষা, প্রতিবন্ধীউন্নয়ন, আশ্রয়ন।

১। চিলড্রেনস্ ইমপাওয়ামেন্ট ফর প্রোটেকশন পার্টিসিপেশন এন্ড ডেভোলেপমেন্ট (সিইপিপিডি)।

২। ইন্ট্রিগ্রেডেড ডেভোলেপমেন্ট প্রোগ্রাম (আইডিপ)

৩। ফেমিলি ডেভোলেপমেন্ট ফর চিরড্রেন উইথ স্কালারসিপ প্রোগ্রাম (এফডিসিএস)।

৪। কমিউনিটি এ্যানগেজমেন্ট প্রোগ্রাম ফর সাসটেনোবেল প্রোগ্রাম (সেপসি) 

৫। হিয়ারিং প্রোগ্রাম।

৬। ব্রেকিং বেরিয়ার ফর চিলড্রেন (বিবিসি)

৭। ডিসাসটার রিস্ক রিডাকশন অলটারনেটিভ লাইভলিহুড এপরোচ (ডিআরআরএআরএলএ)

৮।     মাইকোক্রেডিটপ্রোগ্রাম।

এসএম এ সালাম-প্রোগ্রামম্যানেজার।

কাওসারজাহানআহম্মদ-প্রধানশিক্ষককামঅডিওলোজিষ্ট।

জিনাতরেহানা-সহকারীপ্রধানশিক্ষককামঅডিওমেট্রেশিয়ান।

তপতিভৌমিক-শিক্ষককামঅডিওলোজিষ্ট।

 গৌরীভৌমিক- শিক্ষককামঅডিওমেট্রেশিয়ান।

মার্টিন সৈকত বিশ্বাস-অফিসার ইনচার্জ।

বিশ্বনাথ রায়-প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর।

এস এম এ সালাম-প্রোগ্রাম ম্যানেজার।

জুলিয়েট গমেজ-এইচ আর কো-অর্ডিনেটর।

খোকন হালসনা- ফিনান্স ম্যানেজার ।

সুজিত দেবনাথ-এডমিন ম্যানেজার।

কাওসার জাহান আহম্মদ-প্রধান শিক্ষক কাম অডিওলোজিষ্ট।

৫১/১ চরপাড়া মেডিকেল কলেজ গেট. ময়মনসিংহ।

০১৭১১৬৭৩৩৭৯, ০৯১-৬৩০১০

কাওসার জাহান আহম্মদ-প্রধানশিক্ষক কাম অডিওলোজিষ্ট।

০১৭১১৬৭৩৩৭৯

kawsarjahanahmed@gmail.com

www.worldconcern.org

৫১/১ চরপাড়া মেডিকেল কলেজ গেট. ময়মনসিংহ